রাজশাহী অঞ্চলে এক মণ আম কেনার সময় আড়তদারেরা ৪২ থেকে ৫৫ কেজি পর্যন্ত আম নিয়ে থাকেন। তবে চাষিদের ৪০ কেজি বা এক মণেরই দাম দেন। বিভিন্ন সময় এই ‘ঢলন’ প্রথা থামাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হলেও কার্যকর হয়নি। তবে এবার কেজি হিসাবে আমের কেনাবেচা হলে ‘ঢলন’ নেওয়া বন্ধ হবে বলে প্রশাসন মনে করছে।
স্থানীয় সফল কৃষক কালো বিকাশ চাকমা বলেন, “আমার বাগানে প্রযুক্তিগতভাবে সেচ ব্যবস্থা, উন্নত পরিচর্যা ও আধুনিক প্যাকিং পদ্ধতি প্রয়োগের ফলে ফলের গুণগত মান অনেক ভালো হয়েছে। বিশেষ করে আমের বাহ্যিক সৌন্দর্য এবং সংরক্ষণের সময়কাল বেড়েছে। ফলে বাজারে ভালো দাম পাচ্ছি।”
সাতক্ষীরা জেলাব্যাপী আম পাড়ার ধুম পড়েছে। এবার আমের ব্যাপক ফলন হলেও দাম নিয়ে হতাশার কথা জানিয়েছেন চাষিরা। তাঁরা বলছেন, বাজারে পাইকারি যে দামে আম বিক্রি হচ্ছে, তাতে লাভ তো দূরের কথা, উৎপাদন খরচই উঠছে না।
অসময়ে সংগ্রহ বন্ধ ও কেমিক্যালমুক্ত নিরাপদ ফল নিশ্চিতে নাটোরে গাছ থেকে আম ও লিচু সংগ্রহের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ১৫ মে থেকে জেলার আম ও লিচু সংগ্রহ করা যাবে।